WHAT’S HOT NOW

ads header

Business

Facebook

প্রচুর পানি পান করুন

প্রচুর পানি পান করুন

করোনর ঝুকি এড়াতে প্রচুর পরিমান পানি পান করুন।

মাস্ক ব্যবহার

মাস্ক ব্যবহার

বাইরে বের হলে মাস্ক ব্যবহার করুন। কেননা এটি হাচি-কাশির মাধ্যমে দ্রুত ছড়ায়।

সামাজিক দূরত্ব

সামাজিক দূরত্ব

সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখুন। কমপক্ষে ১ মিটার বা ৩ ফুট দুরত্বে অবস্থান করুন।

হাত পরিষ্কার করুন

হাত পরিষ্কার করুন

আপনার হাত নিয়মিত পরিষ্কার করুন। সাবান অথবা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে কমপক্ষে 2 মিনিট ধরে পরিষ্কার করুন

নিবিড় যোগাযোগ এড়ানো

নিবিড় যোগাযোগ এড়ানো

করমর্দন ও কুশল বিনিময় থেকে বিরত থাকুন।

মুখমন্ডল স্পর্শ থেকে বিরত থাকুন।

মুখমন্ডল স্পর্শ থেকে বিরত থাকুন।

হাত না ধুয়ে মুখমন্ডল স্পর্শ থেকে বিরত থাকুন।

Ad Home

Responsive Ads Here

Breaking

Ethereum Price

Monday Tuesday Wednesday
$402.89 $384.06 $396.34
মাথা ব্যথা

মাথা ব্যথা

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাথাব্যথা একটি প্রধান লক্ষণ। শিথিলতা স্থির করবেন না, তবে আপনার মাথাব্যথা সর্বোচ্চে না পৌঁছানো অবধি জেনে রাখা সত্যই এটি বিপদজনক।

বমন করিয়া ফেলা

বমন করিয়া ফেলা

COVID-19 প্রাপ্ত প্রতি 6 জনের মধ্যে 1 জন গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং অসুবিধা বিকাশ করে, গতির অসুস্থতা এবং বমি বমিভাব ঘটায়।

News

Videos

যোগাযোগের তথ্য

নিম্নোপায়ে যোগাযোগ করতে পারেন

করোনাভাইরাসের লক্ষণ

নিচের লক্ষণগুলির উপসর্গ বুঝলে বুঝবেন আপনি করোনা পজিটিভ

Recent Blog Posts

Lorem Ipsum has been the industry's standard dummy text.

Featured Posts 4

Subscribe for New Post Notifications

Contact us

জ্বর

জ্বর

আপনার বুকে বা পিছনে স্পর্শ করতে আপনি গরম অনুভব করেন (আপনার তাপমাত্রাটি পরিমাপ করার দরকার নেই)। এটি 2-10 ডেস্কেও মেলে।

ঠান্ডা

ঠান্ডা

যে সকল বয়সী লোকেরা জ্বরে এবং / বা কাশির সাথে শ্বাস-প্রশ্বাসের অসুবিধা / শ্বাসকষ্টের সাথে যুক্ত হন তারা অভিজ্ঞতা পান।

গলা ব্যথা

গলা ব্যথা

বয়স্ক ব্যক্তিরা এবং উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট এবং ফুসফুসের সমস্যা, ডায়াবেটিস বা ক্যান্সারের মতো অন্তর্নিহিত চিকিত্সা সংক্রান্ত সমস্যাগুলি।

শুকনা কাশি

শুকনা কাশি

এক ঘন্টারও বেশি সময় ধরে অবিরাম কাশি, বা ২৪ ঘন্টার মধ্যে 3 বা ততোধিক কাশি পর্ব। আপনার যদি সাধারণত কাশি হয় তবে এটি স্বাভাবিকের চেয়ে খারাপ হতে পারে।

Slider Widget

5/Fashion/slider

Find The Job That Fits Your Life

Resume-Library is a true performance-based job board. Enjoy custom hiring products and access to up to 10,000 new resume registrations daily, with no subscriptions or user licences. Lorem Ipsum is simply dummy text of the printing and typesetting industry. Lorem Ipsum has been the industry's standard dummy text ever since the 1500s, when an unknown printer took a galley of type and scrambled it to make a type specimen book.

Ethereum

Healthy

3/Healthy/post-list

Ripple

About Me

authorHello, my name is Jack Sparrow. I'm a 50 year old self-employed Pirate from the Caribbean.
Learn More →

Bitcoin Price

Monday Tuesday Wednesday
$7886.56 $7926.34 $7756.47

Subscribe Us

Popular Posts

Bitcoin

Litecoin

Life & style

Games

Sports

Design-101


Fiverr



কেন এখানে কাজ করবেন?

All Design

Hi, I am a expert and professional Graphic designer. I can create any typography T-Shirt design, Poster design LOGO design & Photo editing. I would like to you satisfy to my works & I will give you unlimited revisions until you Satisfy.100% satisfaction Guarantee. Money back Guarantee.

Please Visit My Profile: www.fiverr.com/sathibegum

or


































টিস্প্রিং এর বিস্তারিত গাইডলাইন-1

বাংলাদেশে অনলাইনে টিশার্ট সেল বলতে আমরা  Teespring কেই বুঝি । অনলাইনে টিশার্ট সেলের জন্য আপনি অনেক প্লাটফর্ম পাবেন। তবে এগুলোর মধ্যে Teespring -ই  সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়।

একটা টিশার্ট তৈরির জন্য আপনাকে কয়েকটি ধাপে কাজ করতে হয়-


  • ডিজাইন ক্রিয়েট করা
  • টিশার্টের উপর ডিজাইনটি প্রিন্ট করা
  • টিশার্টের গুনগত মান নিশ্চিত করা
ভেবে দেখুন, এই কাজ গুলো করার জন্য আপনার কী পরিমাণ পরিশ্রম, সময় ব্যয় ও অর্থ বিনিয়োগের প্রয়োজন হত ! কিন্তু এগুলোর কিছুই আপনাকে করতে হবে না !
কারন Teespring হলএমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে আপনি খুব সহজেই এই কাজ গুলি করতে পারবেন।এমনকি আপনি যে টিশার্ট গুলো সেল করবেন সেটা কাস্টমারের নিকট দ্রুত ও নিরাপদে পৌঁছে দেয়ার কাজটিও Teespring করবে।এজন্য Teespring আপনার কাছ থেকে কোন রকম এক্সট্রা চার্জ নেবে না।
অর্থাৎ এটা এমন একটা প্লাটফর্ম যেখানে আপনার লস হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।আপনার কাজ শুধু সেল করা ও মুনাফা করা।
তবে Teespring আপনাকে তখনই পে করবে যখন আপনি আপনার সেলস টার্গেট পুরন করবেন।ভাবনায় পরে গেলেন ? ভাবনার কিছু নেই।খুব বড় কোন সেলস টার্গেট আপনাকে পুরন করতে হবে না।সবচেয়ে মজার বিষয় হল আপনার সেলস টার্গেট আপনি নিজেই ঠিক করে নেবেন।এটা ১০ টা টিশার্ট-ও হতে পারে ! অর্থাৎ কোন কিছুই আপনার সাফল্যের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারবেনা।
তাহলে এখন প্রশ্ন হল Teespring কিভাবে লাভ করে এখান থেকে ? সত্যি কথা বলতে কী, এই সব কিছুই হবে তখন, যখন আপনার সেলস ক্যাম্পেইনটি TIP করবে। অর্থাৎ আপনি আপনার সেলস টার্গেট পুরন করবেন এবং এটা অবশ্যই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে হতে হবে। শিপমেন্টের পর কাস্টমার যখন পে করবে তখনই কেবল Teespring সব খরচ বাবদ একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ কেটে নেবে।এছাড়া আপনাকে আর কোন অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে না।
আপনাকে শুধু মার্কেটিং এর দিকটা মাথায় রাখতে হবে। আপনার মার্কেটিং যত ভালো হবে তত বেশি সেল পাবেন আপনি। আর আপনার মুনাফা বাড়তে থাকবে তরতর করে।

কিভাবে শুরু করবেন ??

টিশার্ট সেলিং বিজনেস শুরু করাটা একটা দারুন বেপার । আর এখান থেকে প্রচুর ইনকামও হবে আপনার। কারন এখন অনলাইনে কেনাকাটা করাটা মানুষের অভ্যাসে দাঁড়িয়ে গেছে। এটা ভাবাটা খুবই বোকামি হবে যে এই মার্কেটের চাহিদা কখনো ফুরিয়ে যাবে। বরং দিনে দিনে এটা আরও বাড়বে।
টিশার্ট সেলিং বিজনেস শুরু করাটা খুবই সহজ। নিচের ধাপ গুলো ফলো করলেই আপনি দারুন ভাবে শুরু করতে পারবেন-
  • রিসার্চ
  • ডিজাইন
  • ক্যাম্পেইন সেটআপ
  • মার্কেটিং
  • সফল ক্যাম্পেইন রিলঞ্চিং
Teespring এ কোন ক্যাম্পেইন সফল হলে সেই ক্যাম্পেইনটি আপনি অন্য প্লাটফর্ম গুলোতে চালালেও সফল হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।
কাজের মুল স্টেপ গুলোতে যাওয়ার আগে একটা বিষয় বলা দরকার । সেটা হল আপনার প্রতিটা ডিজাইন হয়ত সমান ভাবে সফল হবে না । আবার এমন হতে পারে যেটা নিয়ে আপনি তেমন আশা করেননি সেটাই খুব ভালো ব্যবসা করছে। আসলে এখানে আপনাকে বিভিন্ন নিশ ও ডিজাইন বারবার ট্রাই করতে হবে। কিন্তু আপনি যে সফল হবেনই এটা নিশ্চিত। আপনাকে কেবল ধৈর্য ধরে এটাতে লেগে থাকতে হবে।
চলুন তাহলে মুল আলোচনায় এগোনো যাক-
ধাপ-১ঃ নিশ সিলেক্ট করতে হবে
অন্য যেকোনো মার্কেটিং ক্যাম্পেইনের মতই এখানেও আপনাকে প্রথম যে কাজটি করতে হবে তাহলো আপনি যে নিশ সিলেক্ট করেছেন তার অডিয়েন্সকে ভালোমত জানা। আপনি আপনার অডিয়েন্সকে যত ভালো ভাবে জানবেন তাদের জন্য টিশার্ট ডিজাইন করা তত সহজ হয়ে যাবে আপনার জন্য।
টিশার্ট লোকে কেন কেনে এবং কোন কোন বিষয় একজন ক্রেতাকে টিশার্টটি দেখামাত্রই তা কিনতে উদ্বুদ্ধ করে এটা বুঝতে পারাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
এটাই Teespringএ সফলতার মূলমন্ত্র।
ধরুন, আপনি কোন কমিউনিটিকে টার্গেট করে টিশার্ট সেলিং ক্যাম্পেইন শুরু করতে চাচ্ছেন। এখন আপনি যদি ঐ গ্রুপের লোকেদের রুচিটা বুঝতে পারেন তাহলেই কিন্তু আপনি উইনার।
এখন কথা হল কোন কোন বিষয় একজন ক্রেতাকে টিশার্টটি কিনতে উদ্বুদ্ধ করে ?
সফলতার মূলমন্ত্র হল একজন ব্যক্তির আবেগের জায়গাটা বুঝতে পারা। প্রত্যেক ব্যক্তিই কোন না কোন ক্ষেত্রে আবেগপ্রবণ। এটা হতে পারে কোন ঐতিহাসিক ঘটনা বা তার পেশা বা অন্য কোন কিছু। যেটাকে সে খুব ভালবাসে, গর্ববোধ করে ও একই সাথে সম্মান করে। এই ব্যাপারটি বুঝতে পারাটাই মূল বিজনেস। আপনি যত ভালভাবে এই জিনিসটি বুঝতে পারবেন আপনি তত বড় মার্কেটার।
উদাহরণ হিসেবে NURSE নিশের টিশার্টের কথা বলা যেতে পারে। যারা নার্স তারা তাদের পেশাটিকে খুব ভালবাসে ও এটা নিয়ে তারা গর্ববোধ করে। একারনেই এই নিশের টিশার্টের সেল এত বেশি।
একই কথা ডাক্তারদের বেলায় নিশ্চিত ভাবে বলা যায় না। কারন তাঁদেরকে Professionalism ব্যাপারটা মাথায় রাখতে হয়। তার মানে এও নয় যে আপনি এঁদেরকে নিয়ে টিশার্টের ক্যাম্পেইন করতে পারবেন না। হয়ত সেলটা একটু কম হতে পারে।
আবার, কিছু মানুষ আছে যারা তাদের পছন্দের কথা সবার সাথে শেয়ার করতে ভালবাসে। আপনি যদি এদেরকে খুজে পান এবং এদের আবেগের দিকটি মাথায় রেখে টিশার্ট ডিজাইন করেন তাহলে আপনার সেল নিশ্চিত ভাবে কয়েক গুন বেড়ে যাবে।
এখন কথা হল আপনি কিভাবে এদেরকে সহজে খুঁজে পাবেন ? আমি আপনাদের একটু হেল্প করতে পারি এ ব্যাপারে। অনেক নিশ আছে। নিশগুলো এরকম হতে পারে-
pet owners, hobbies, gym, cars, guns, music, dancing, T.V shows, gamesপ্রভৃতি।
অন্য আরেকটি যে কারনে টিশার্ট বেশি সেল হয় তাহলো আপনাকে বাজারের বর্তমান TREND টা বুঝতে হবে। এটার সাথে যদি আপনি অডিয়েন্সের আবেগটাকে কাজে লাগাতে পারেন তাহলেই আপনি বাজিমাত করতে পারবেন।

কিভাবে আপনি নিশ খুঁজে পাবেন ?

যেহেতু আমরা আমাদের টিশার্টের প্রচারণার বেশির ভাগই ফেসবুকে করব তাই চলুন ফেসবুক দিয়েই শুরু করা যাক।
এমন যদি হত আপনি এমন একটা সাইট খুঁজে পেলেন যেখানে ফেসবুকের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্যানপেজ গুলোকে অনায়াসেই খুঁজে পাওয়া যায়! এটা কিন্তু আপনাকে আপনার নিশ খুঁজে পেতে খুব ভালোভাবেই হেল্প করবে।
এরকম একটি ওয়েবসাইট হল Fanpagelist.com
2
এটার হোমপেজ দেখেই বুঝতে পারছেন এটা থেকে কি বিশাল সার্ভিস আপনি পেতে যাচ্ছেন। এটাকে আপনি ফেসবুকের সব ফ্যানপেজ, সেলিব্রেটি, জনপ্রিয় ব্র্যান্ডস প্রভৃতির ডিকশনারি বললেও ভুল হবেনা।
এটা ব্যবহার করাও খুব সহজ। ধরুন, আপনি TV Shows এ ক্লিক করলেন। সঙ্গে সঙ্গে ও আপনার সামনে টিভি চ্যানেল গুলোর একটা বিশাল লিস্ট নিয়ে হাজির হবে। এখন আপনি FOX টিভি সিলেক্ট করলে নিচের মত একটা পেজ আসবে।
এখান থেকে আপনি FOX টিভিতে প্রচারিত সকল জনপ্রিয় প্রোগ্রামের ফ্যানপেজের লিস্ট [যদি ফেসবুকে থেকে থাকে] দেখতে পাবেন। এখানে আপনি ঐ পেজের র‍্যাঙ্কিং-ও দেখতে পাবেন।
আমার মনে হয়, আপনার এই একটা ওয়েবসাইট-ই যথেষ্ট যা থেকে আপনি অসংখ্য নিশ সহজেই খুঁজে পাবেন।
এছাড়াও ফেসবুক নিয়ে রিসার্চ করার জন্য খুব কাজের একটা টুল রয়েছে ফেসবুকের ভিতরেই। এটার নাম Audience Insight যেখানে আপনার টার্গেট অডিয়েন্স সম্পর্কে হিউজ ইনফরমেশন পাবেন। এই টুলটি আপনি খুঁজে পাবেন ফেসবুক অ্যাড ম্যানেজারের মধ্যে।
এর ঠিক বামদিকে Campaigns এর নিচে আপনি Audience Insightপাবেন।
4
ভিতরে ঢোকার পর আপনি নিচের চিত্রের মত পাবেন-
5
এরপর এটা খুব সোজা। আপনি যে নিশ নিয়ে কাজ করতে চাচ্ছেন তার টার্গেট অডিয়েন্স খুঁজে পেতে আপনি এই পেজের বামদিকে ইনফরমেশন গুলো দিন। আপনি এখানে Location, Age, Gender, Interestsপ্রভৃতি ক্ষেত্রে কাস্টমাইজেশন করতে পারবেন।
Location, Age, Gender এগুলো খুব বেসিক বিষয় এবং খুব সহজ। তাই এটা নিয়ে আলোচনা না করে Interest নিয়ে আলোচনা করা যাক। কারন এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। ধরুন, আমার নিশ The Simpsons. এটা লিখে Enter দিলে নতুন একটা পেজ আসবে। নিচের মত-
6
দেখা যাচ্ছে, এই নিশ রিলেটেড ১৫-২০ মিলিয়ন একটিভ ইউজার আছে ফেসবুকে। নারীদের চেয়ে ২৩% বেশি পুরুষ আছে এই নিশ রিলেটেড। এবং এই অডিয়েন্সের ৫০% এর বয়স ১৮ থেকে ২৪ বছরের মধ্যে। আপনি এটাও হয়ত খেয়াল করেছেন এই ডাটা ৬ টি ট্যাবে বিভক্ত।
  • Demographics
  • Page Likes
  • Location
  • Activity
  • Household
  • Purchase
Age ও Gender রিলেটেড ইনফরমেশনের সাথে Demographics একদম নিচে আপনি Job Title নামে আরেকটি Box দেখতে পাবেন।
Page Likes ট্যাবে ক্লিক করলে আপনি দুইটা বক্স দেখবেন-Top Categories এবং Page Likes.ইউজাররা যে বিষয় গুলোতে ইন্টারেস্টেড অর্থাৎ যেগুলোতে তারা LIKE দিয়েছে, সেই ইনফরমেশন গুলো Top Categoriesএ দেখায়। আর যে পেজ গুলো প্রত্যক্ষ ভাবে এই নিশ রিলেটেড নয় সেগুলোর ইনফরমেশন দেখায় Page Likesএ। এটাই এর বিশেষত্ব।
Household ট্যাবের মধ্যে ফেসবুক ৬ ধরণের তথ্য প্রদর্শন করে।নিচে দেখুন-
  • Household income
  • Home Ownership
  • Household Size
  • Home Market Value
  • Spending Methods
এই তথ্য গুলো ফেসবুক বিভিন্ন থার্ড পার্টি ডাটা কোম্পানি থেকে সংগ্রহ করে যারা ফেসবুকের নিকট এই তথ্যগুলো বিক্রি করে।
Purchase ট্যাবে আপনি চার ধরণের ইনফরমেশন পাবেন। এগুলোও আগের মতই বিভিন্ন ডাটা কোম্পানি থেকে সংগ্রহ করা।
এখান থেকে আপনি আপনার নিশ রিলেটেড অডিয়েন্সের ক্রয় ক্ষমতা সম্পর্কে একটা স্পষ্ট ধারণা পাবেন। নিচে দেখুন-
ধাপ-২ঃ ডিজাইন ক্রিয়েট করতে হবে
এখন আপনি আপনার অডিয়েন্স সম্পর্কে বিস্তারিত জানেন। তাদের চাহিদা সম্পর্কেও বেশ ভালভাবে জানেন আপনি। তাই তাদের চাহিদার বিষয়টি মাথায় রেখে একটা আকর্ষণীয় ডিজাইন আপনি এখন করতেই পারেন।
ভাল সেলের জন্য আপনাকে অবশ্যই আপনার অডিয়েন্স রিলেটেড একটি আকর্ষণীয় ডিজাইন ক্রিয়েট করতে হবে। কিন্তু আপনি এটা জানেননা যে কোন ডিজাইনটি আপনার অডিয়েন্স পছন্দ করবে।
আপনি হয়ত ভাবছেন আপনি আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে কোন ভালো ডিজাইনারকে দিয়ে ডিজাইনটি করিয়ে নেবেন। হ্যাঁ, এটা সম্ভব। কিন্তু আপনার ডিজাইনার কিন্তু আপনার অডিয়েন্সকে অতটা ভালভাবে জানে না ঠিক যতটা আপনি জানেন। হয়ত তার করা ডিজাইনে আপনি অনেক ভালো সেল পাবেন। কিন্তু এর সম্ভাবনা অনেক কম।
আবার প্রথম বারেই যে আপনি খুব ভালো সেল পেয়ে যাবেন এমনটা নাও হতে পারে। এমনও হতে পারে কয়েকবারের চেষ্টার পর আপনি হয়ত কয়েকটা সেল পেলেন!
তাহলে আপনি কী করবেন !আমি আগেই বলেছি ভাবনার কিছু নেই। সব সমস্যার সমাধান আছে। আপনি এই আইডিয়া গুলো কাজে লাগিয়ে দেখতে পারেন।
যে ডিজাইন গুলো ইতিমধ্যে ভালো সেল পেয়েছে সেগুলো ভালো করে পর্যবেক্ষণ করুন। পুরোপুরি কপি না করে ডিজাইনটা একটু নিজের মত করে কাস্টমাইজ করে ব্যবহার করতে পারেন। হুবহু কপি করবেন না। তাহলে Copyright আইনে ঝামেলায় পরতে পারেন।
কিভাবে খুঁজে পাবেন সাকসেসফুল ডিজাইন গুলো
টিশার্টের যেই ডিজাইন গুলো খুব ভালো সেল হচ্ছে Teespring সেগুলো আলাদা ভাবে দেখায়। এখানে গেলে ডিজাইন গুলো দেখতে পাওয়া যাবে Teespring.com/discover.

ব্লগ লিখে আয় করার সহজ উপায়

অনেকেই বলে থাকেন, ভারতে এখনও ব্লগ থেকে যথেষ্ট আয়ের সুযোগ নেই। কিন্তু এই দেশেই এমন ব্লগাররা রয়েছেন যারা তাঁদের ব্লগ থেকেই আয় করছেন লাখ লাখ টাকা।

উপায় আছে হাতের কাছেই। জানতে হবে কয়েকটি সহজ পদ্ধতি, আর তাহলেই আপনার ব্লগটিই হবে আপনার ভবিষ্যতের আয়ের পথ।

১। বিজ্ঞাপন প্রকাশ

সবথেকে সহজ ও প্রচলিত উপায় এটি। যদি আপনি প্রথমবার আপনার ব্লগ থেকে আয়ের কথা ভাবেন তাহলে বেছে নিন এই উপায়টিই। সারা পৃথিবীতেই ব্লগে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে তা থেকে আয় একটি চালু উপায়, আর আমাদের দেশেও তা সমান জনপ্রিয়।কিভাবে কাজ করে -আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করুন, পাঠক যদি সেই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করেন তাহলেই মিলবে কমিশন।
আপনার ব্লগে কীভাবে এটি ব্যবহার করবেন-
  •  প্রথমেই বেছে নিন একটি বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক। ব্লগার এবং বিজ্ঞাপনদাতা উভয়ের মধ্যেই সবচেয়ে জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কটি হল গুগলের Ad Sense। রয়েছে BidVertiser, Infolinks এর মতো অন্য নেটওয়ার্কও।
  • আপনার পছন্দের নেটওয়ার্কে বিজ্ঞাপন প্রকাশক হওয়ার জন্য আবেদন করুন। অন্যান্য তথ্যের সঙ্গে আপনার ব্যাঙ্ক আকাউন্ট, যেখানে কমিশনের টাকা পাঠানো হবে তার বিবরণও দিতে হবে আবেদনপত্রে, তাই সেই বিবরণ তৈরি রাখুন।
  • আপনার আবেদন মঞ্জুর হলে বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কের তরফ থেকে তা জানিয়ে আপনাকে একটি মেল করা হবে।
  • এরপর আপনাকে পাঠানো হবে বিজ্ঞাপন কোড যা আপনি আপনার ব্লগে প্রকাশ করবেন। আপনি আপনার পছন্দ মতো জায়গায় এটি প্রকাশ করতে পারেন, যেমন আপনি এটিকে লেখার মাঝে বা লেখার পাশের বারে রাখতে পারেন।
  • আপনি বিজ্ঞাপন কোডটি ঠিক স্থানে রাখার দু’ঘন্টার মধ্যেই বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কের পক্ষ থেকে তা আপনার ব্লগে প্রকাশ করা হবে এবং বিজ্ঞাপনটি আপনার ব্লগে দেখাবে।
  •  আপনার কাজ শেষ। এবার আপনার পাঠকরা ওই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলেই পয়সা জমা পড়বে আপনার অ্যাকাউন্টে।
কত টাকা পেতে পারেনঃ
প্রতি ক্লিকে ০.০১ থেকে ৫০ ইউএস ডলার পর্যন্ত আয় করা যেতে পারে। আপনার ব্লগের বিষয়ের ওপরই নির্ভর করে এই আয়, কারণ ব্লগের বিষয়ের ভিত্তিতেই দেওয়া হয় বিজ্ঞাপন। আপনার আয়ের পরিমাণ নির্ভর করছে কতজন বিজ্ঞাপনটি ক্লিক করছেন তার ওপর।
বেশি আয় করবেন কীভাবে- আপনার ব্লগে কোন জায়গায় বিজ্ঞাপন দিলে সবথেকে বেশি পাঠকের চোখে পড়বে ও তাঁরা তা ক্লিক করতে উত্সাহিত হবেন, সেটা খুঁজে বের করার চেষ্টা করুন। ঠিক করুন বিজ্ঞাপনের ধরণও। যেমন কোনও ব্লগে ছবিসহ বিজ্ঞাপনে বেশি ক্লিক হয় আবার অন্য কোনও ব্লগে, লেখা বিজ্ঞাপনের পাঠক বেশি।

২। মার্কেটিং অ্যাফিলিয়েট

বেশ ভালরকমের আয় হতে পারে এই উপায়। ব্লগে লেখার মাধ্যমে কোনও একটি পণ্য বা পরিষেবার প্রচার করতে হবে আপনাকে। পণ্য বা পরিষেবাটি বাছার বিষয় সতর্ক হোন। আপনার পাঠকরা কী কিনতে চাইতে পারে সেটি বুঝে নিতে হবে আপনাকে। এরজন্য প্রয়োজন গবেষণা ও বিশ্লেষণ। প্রচার করার সময়ও হতে হবে সাবধানী, পাঠক আপনার লেখা পড়তে আপনার ব্লগে আসেন, সারাক্ষণ পণ্য বা পরিষেবার প্রচার দেখলে তিনি বিরক্ত হতে পারেন।
কীভাবে কাজ করে- লেখার সঙ্গে পণ্য বা পরিষেবাটির লিঙ্ক আপনার ব্লগে প্রকাশ করতে হবে। যখন পাঠক সেই লিঙ্কে ক্লিক করবেন বা কিনবেন আপনি কমিশন পাবেন।
আপনার ব্লগে কীভাবে এটি ব্যবহার করবেন-

  • প্রথমেই বেছে নিন কোন পণ্য বা পরিষেবার মার্কেটিং করতে চান। কয়েকটি প্রচলিত অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক হল Clickbank, OMG India, Trootrac media। এছাড়াও ফ্লিপকার্ট বা আমাজনের মতো কোম্পানিতে মার্কেটিং অ্যাফিলিয়েট হিসেবে সরাসরি যুক্ত হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
  •  পছন্দের ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন পত্র পূরণ করুন। আপনি মার্কেটিং-এর জন্য কী কী কৌশল ও পদ্ধতি ঠিক করেছেন, তা জানাতে হতে পারে আবেদনের সময়।
  •  বেশিরভাগ ওয়েবসাইটই ২৪-৭২ ঘন্টার মধ্যে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেয় আপনার আবেদন গৃহীত হল কি না।
  • আবেদন গৃহীত হলে আপনার অ্যাফিলিয়েট অ্যাকাউন্টটিতে লগ-ইন করে বেছে নিতে পারেন আপনার ব্লগের জন্য উপযুক্ত লিঙ্কটি।
  • উপযুক্ত লিঙ্ক বা বিজ্ঞাপনটি আপনার ব্লগে যোগ করার পর দেখে নিন তা ঠিক মতো কাজ করছে কি না।
  • অ্যাফিলিয়েট হিসেবে আয় করার জন্য আপনি এবার প্রস্তুত। এরপর যখনই কেউ ওই লিঙ্কে ক্লিক করবে অথবা পণ্য বা পরিষেবাটি কিনবে আপনি তা থেকে কমিশন পাবেন।
কত টাকা পেতে পারেন- বিক্রয়মূল্যের ২.৫ শতাংশ থেকে ৫০ শতাংশ অবধি পেতে পারেন আপনি। কমিশনের মূল্য নির্ভর করে পণ্য বা ওয়েবসাইটের ওপর। যেমন আপনি যদি ফ্লিপকার্টের বিজ্ঞাপন দেন, তাহলে কোনও ক্রেতা মোবাইল ফোন কিনলে আপনি যে কমিশন পাবেন, তার থেকে অনেক বেশি কমিশন পাবেন কেউ জামাকাপড় কিনলে। বেশি আয় করবেন কীভাবে- আপনার পাঠকের কথা মাথায় রেখে পণ্য বা পরিষেবা নির্বাচন করুন। যে জিনিসের বিক্রি বেশি তার কমিশন কম, তাই পণ্য বা পরিষেবা নির্বাচনের সময় এমন জিনিস বাছুন যা তুলনামূলকভাবে কম বিক্রি হয় কিন্তু আপনার পাঠক তা কিনতে উৎসাহী।

৩। নিজের পণ্য বিক্রি

সবথেকে স্থায়ী ও নিশ্চিত আয়ের পদ্ধতি ব্লগের সাহায্যে নিজের পণ্য বিক্রি করা। এক্ষেত্রে আয়ের ওপর সবথেকে বেশি নিয়ন্ত্রণ রাখা সম্ভব। যেহেতু পণ্য ডিজাইন, দাম নির্ধারণ, মার্কেটিং পুরোটাই ব্লগার নিজে করেন তাই আয়ও তাঁর ওপরই নির্ভর করে। কীভাবে কাজ করে- নিজের দক্ষতা অনুযায়ী একটি পণ্য বা পরিষেবা তৈরি করুন। তারপর ব্লগের মাধ্যমে সেটি বিক্রি করুন।
আপনার ব্লগে কীভাবে এটি ব্যবহার করবেন-

  •  নিজে হাতে বা কাউকে দিয়ে কোনও একটি পণ্য বা পরিষেবা তৈরি করুন। ইবুক, ভিডিওকোর্সের মত ডিজিটাল পণ্য বা বই, কুকি ইত্যাদি যা ইচ্ছে তৈরি করতে পারেন আপনি।
  •  পণ্য বা পরিষেবার মূল্য নির্ধারণ করুন। পণ্যটি কিভাবে ক্রেতার কাছে পৌঁছে দেবেন, ক্যুরিয়র বা পোস্টে না কি ক্রেতাকে নিজে এসে সংগ্রহ করতে হবে তা ঠিক করুন। ঠিক করুন বিক্রয়মূল্য সংগ্রহের পদ্ধতি, পে-প্যাল, নগদ, চেক, ব্যাঙ্কে সরাসরি টাকা পাঠানো, আপনার এবং ক্রেতার দুজনের জন্যই সবথেকে বেশি সুবিধাজনক পদ্ধতিটি বেছে নিন।
  •  ব্লগে একটি ল্যান্ডিং পাতা যোগ করুন, সেখানে আপনার তৈরি পণ্যের বিবরণ দিন, পণ্যটির ব্যবহার, উপযোগীতা সম্পর্কে বিশদে লিখুন, যোগ করুন কেনার বোতাম।
  •  নিজের পাঠকের বাইরে অন্যদের মধ্যেও আপনার পণ্যের প্রচার করুন। ব্যবহার করুন সোশ্যাল মিডিয়া, ইমেল মার্কেটিং বা অ্যাডওয়ার্ডের মত মাধ্যমগুলি।
  •  আপনার পণ্য বিক্রি করুন ও তা থেকে আয় করুন।
কত টাকা আয় করতে পারেন- এর কোনও উচ্চসীমা নেই। দাম, উত্পাদনমূল্য সবই যেহেতু আপনিই ঠিক করবেন তাই আয়ও আপনার হাতে, যত ভাল পণ্য, বিক্রিও তত বেশি, আর তা থেকে আয়ও। বেশি আয় করবেন কীভাবে- পাঠকের চাহিদা বিশ্লেষণ করুন, এমন পণ্য তৈরি করুন যা আপনার পাঠক কিনতে উৎসাহী.

৪। ব্লগের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্স

আপনি ব্লগিং করছেন মানে কোনও বিষয়ের ওপর নিশ্চয়ই আপনার কিছু জ্ঞান ও দক্ষতা রয়েছে। যেমন ধরুন আপনি ভাল কেক বানাতে পারেন, বা আঁকতে পারেন, ব্লগে আপনার এই দক্ষতার প্রচার করুন ও ফ্রিল্যান্স কাজ জোগার করে নিন। ধরুন এরকম কোনও দক্ষতাই আপনার নেই, তাহলেও শুধুমাত্র ব্লগিং সংক্রান্ত টিপস্ দিয়েই আয় করতে পারেন আপনি। দেখবেন অনেকেই টাকা দিয়ে আপনার পরামর্শ নিচ্ছে, যা এতদিন আপনি বিনামূল্যেই দিয়ে এসেছেন। কীভাবে কাজ করে- আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কনসালট্যান্ট হিসেবে কাজ করে রোজগার করতে পারেন অথবা কাজ করতে পারেন নির্দিশ্ট প্রজেক্টে।
ব্লগে কিভাবে এটি ব্যবহার করবেন-
  •  ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি কী কী কাজ করতে পারেন তা সংক্ষেপে লিখুন,লিখুন কেন একজন আপনাকে কাজ দেবে, অন্যদের থেকে আপনি কোথায় এগিয়ে, উল্লেখ করুন যোগাযোগের নম্বর ও টাকা।
  • আপনার পাঠকদের জানান কী কী কাজ আপনি করতে চান, তাঁদের আগ্রহ তৈরি করুন, তাঁদের বলুন তাঁর পরিবার ও বন্ধুদের আপনার দক্ষতার কথা জানাতে। তাঁরা যেহেতু ইতিমধ্যেই আপনার ব্লগ পড়েন ও আপনার দক্ষতা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল তাই তাঁরা সহজেই আগ্রহী হবেন।
  •  ব্লগ ছাড়া অন্যান্য মাধ্যম যেমন সোশ্যাল মিডিয়া, বিজ্ঞাপন ইত্যাদিতেও আপনার দক্ষতার কথা জানান। যত বেশি সংখ্যক লোক আপনার দক্ষতা সম্পর্কে জানতে পারবে কাজের সুযোগও ততই বাড়বে।
  •  যখন কোনও প্রজেক্ট নেবেন, তা পেশাদারিত্বের সঙ্গে শেষ করুন। আপনার ব্লগ থেকে আয় করুন।
কত টাকা আয় করতে পারেন- আয় নির্ভর করছে আপনার জ্ঞান ও দক্ষতার ওপর। এছাড়াও আপনার দক্ষতার চাহিদার ওপরও নির্ভর করছে আয়ের পরিমাণ। আপনি যদি অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে কাজ করতে পারেন এবং জটিল প্রজেক্টে কাজ করার উপযোগী হন তাহলেই বাড়বে আয়।বেশি আয় করবেন কীভাবে- নিজের কাজের সঠিক মূল্য নির্ধারণ করুন, বুঝতে না পারলে পাঠকদের মধ্যে সমীক্ষা চালিয়ে জেনে নিন আপনার এই কাজের জন্য তাঁরা কত টাকা দিতে রাজি। বেশিরভাগ সময়ই ব্লগার নিজের কাজের জন্য কম মূল্য নির্ধারণ করেন, ফলে নিজের উপযুক্ত আয় করতে পারেন না।

৫। ব্লগে সরাসরি বিজ্ঞাপন প্রকাশ

ব্লগ থেকে টাকা রোজগারের খুবই চালু উপায় হল কোনও কোম্পানির সঙ্গে সরাসরি কথা বলে তাদের বিজ্ঞাপন ব্লগে দেওয়া। এরফলে অ্যাডনেটওয়ার্ককে বাদ দিয়েই বিজ্ঞাপন দিতে পারছেন আপনি, বাড়ছে আয়। এছাড়াও আপনিই ঠিক করছেন কোন বিজ্ঞাপন দেবেন ও তার জন্য কতটাকা ধার্য্য করবেন, ফলে নিয়ন্ত্রণ থাকছে আপনার হাতে। তবে কোনও কোনও ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি খুবই ভাল কাজ করলেও অনেকক্ষেত্রে একেবারেই কার্যকরী হয়না।
কীভাবে কাজ করেঃ
আপনি ব্লগে বিজ্ঞাপনটি প্রকাশ করবেন, যখনই কেউ সেই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করবে আপনি টাকা পাবেন। অথবা মাসিক বা সাপ্তাহিক মূল্যও ধার্য্য করা যেতে পারে, যেখানে পাঠকের ক্লিক করার ওপর নির্ভর করবে না আয়।
আপনার ব্লগে এটি ব্যবহার করবেন কীভাবে-
  • ব্লগের কোন জায়গায় বিজ্ঞাপনটি দিতে চান ঠিক করুন. হেডার, ফুটার, সাইডবার বা লেখার মধ্যে যেকোনও জায়গায় দিতে পারেন বিজ্ঞাপনটি।
  •  আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য কী করতে হবে সেই বিবরণ দিয়ে একটি পাতা তৈরি করুন। সেখানে লিখুন আপনার পাঠক কারা, আপনি কী বিষয় লেখেন, এবং আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপনের মূল্য কত। ব্লগের বিভিন্ন জায়গার জন্য বিভিন্ন মূল্য নির্ধারণ করতে পারেন, যেমন হেডারে হয়তো আপনি বেশি মূল্য ঠিক করলেন আর লেখার মধ্যে কম। আপনার যোগযোগ নম্বর বা ই-মেইল আইডিও উল্লেখ করুন।
  •  মানিটাইজেশন নেটওয়ার্ক-এ নিজের ব্লগকে নথিভুক্ত করান। এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে আপনি অনেক বিজ্ঞাপনদাতার কাছে পৌঁছতে পারবেন। Buy Sell Ads এরকম একটি জনপ্রিয় নেটওয়ার্ক।
  •  ব্লগের যে জায়গায় আপনি বিজ্ঞাপন দিতে চান শেখানে বক্স করে লিখুন “এখানে বিজ্ঞাপন দিন”। এটি বিজ্ঞাপনদাতার দৃষ্টি আকর্ষণ করবে।
  •  অনেক সময়ই বিজ্ঞাপনদাতা মূল্যের বিষয়টি আলোচনার মাধ্যমে স্থির করতে চায়, সেই সুযোগ রাখুন। মূল্যের বিষয় সহমতে এলে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করুন ও টাকা পান।
কত আয় হতে পারে- আপনিই যেহেতু মূল্য নির্ধারণ করবেন তাই আপনার ওপরই নির্ভর করছে আয়ের পরিমাণ। তবে যত বেশি সংখ্যক পাঠক আয়ও ততই বেশি।বেশি আয় করবেন কী ভাবে- ব্লগের যে যে জায়গায় বিজ্ঞাপন দেবেন প্রতি জায়গাতেই “এখানে বিজ্ঞাপন দিন” লিখবেন না। কোনও কোনও জায়গায় কিছু নকল বিজ্ঞাপন দিন, এতে বিজ্ঞাপনদাতার আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন দিতে উৎসাহী হবেন।
এই পাঁচটিই হল ব্লগ থেকে আয়ের সবথেকে প্রচলিত উপায়। ব্লগ থেকে রোজগার করা যেমন কোনও রকেট সায়েন্স নয় তেমনই ছেলেখেলাও নয়। পণ্য বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে খুবই সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। এবং ব্লগের নিয়মিত পাঠক তৈরি করার জন্য পরিশ্রম করতে হবে, যত বেশি সংখ্যক নিয়মিত পাঠক তৈরি করতে পারবেন আয় ততই বাড়বে। প্রয়োজন ব্লগের প্রচার করাও। অনেক ব্লগারই খুব ভাল প্রবন্ধ লেখেন কিন্তু প্রচার করেন না, তাই তা তাদের ব্যক্তিগত ডায়েরির মতই রয়ে যায়। প্রচারের মাধ্যমেই একমাত্র সম্ভাব্য পাঠকের কাছে পৌঁছনো সম্ভব। তাই ব্লগের প্রচার করুন, যেকোনও একটি উপায় বেছে নিন আর আয় করুন ব্লগ থেকে।